বিস্মিল্লাহির রাহ্মানির রাহিম
সফল শিক্ষার্থী পর্ব ০২ (পড়াশোনা)
শিক্ষায় সাফল্য শিক্ষার্থীকে নিয়ে যায় সফল জীবনের স্বর্ণদ্বারে। কিন্তু দিন-রাত বই নিয়ে পরে থাকলেই ক্লাসে প্রথম হওয়া বা ভাল রেজাল্ট করা যায় না। এর জন্য প্রয়োজন কিছু সহজ সরল অভ্যাসের। সফল শিক্ষার্থীর পড়াশোনা পর্বে ভালো অভ্যাস গড়ে তোলার কিছু কার্যকর টিপস্কেই তুলে ধরা হয়েছে। খারাপ অভ্যাসগুলো পরিহার করুন । ভাল অভ্যাসগুলো আয়ত্ত করুন। আপনার সাফল্যের রথ অগ্রসর হবে দুর্বার গতিতে।
মনোযোগের মূলে
সক্রিয় মনোযোগে সবসময় মানসিক শক্তিকে প্রয়োগ করতে হয়। তাই পড়ার মনোযোগ স্বতঃস্ফুর্তভাবে নয় ,আপনাকে দিতে হবে চেষ্টার মাধ্যমে। একটানা না পড়ে মাঝে মাঝে ৫/৬ মিনিটের ছোট বিরতি দিন। এতে মনোযোগ এবং আগ্রহ ধরে রাখতে পারবেন। পড়ার সময় প্রয়োজন ছাড়া কারো ডাকে সারা দেবেন না। সেল ফোন বন্ধ রাখুন। অনাহুত বন্ধু / টেলিফোনকে ’না’ বলুন। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পড়তে বসুন। চেষ্টা করুন পড়ার স্থান যেন একই থাকে। সৃষ্টি হবে সহজ মনোযোগ ছন্দ। আগ্রহ মনোযোগের চালিকা শক্তি। তাই কেন আপনি পড়ছেন মডিটিশনে সে উদ্দেশ্যকে প্রতিদিন অবোলকন করুন ।
মনে রাখতে হলে
মনে রাখার জন্যে প্রথমবার পড়ার ২/১ দিনের মধ্যেই পড়াকে রিভাইজ করুন। সযোগ পেলেই চোখ বুলিয়ে নিন। নতুন শেখা বিষয়কে জানা বিষয়ের সঙ্গে জুড়ে দিন। মনে রাখা আপনার জন্য সহজ হবে। ক্লাস শেষে পরবর্তী বিরতিতে দ্রুত একবার ক্লাস নোটে চোখ বুলিয়ে নিন। কোনো জটিল বা বড় বিষয়কে ছবি, চার্ট বা ডায়াগ্রামে সাজিয়ে নিন। মুখস্থ কম করুন । বুঝে পড়ার চেষ্টা করুন। মূলভাব বুঝে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো মনে রাখুন। মন যত প্রশাšত ও সুস্থির হবে, তথ্য ধারণ এবং মনে রাখা তত সহজ হবে। মেডিটেশনই পারে মনকে প্রশাšত ও সুস্থির করতে।
ঝেড়ে ফেলুন দীর্ঘসূত্রিতা
যখন যে কাজটি করা দরকার তখনই তা শুরু করুন । প্রস্তুতি নিতে গিয়ে অহেতুক সময় নষ্ট করে ফেলবেন না। বড় কাজকে ভেঙ্গে ছোট ছোট খন্ড কাজে ভাগ করে ফেলুন। আপনি দীর্ঘ সূত্রিতাকে এড়াতে পারবেন। সবাইকে আশ্বাস দেবেন না। যা আপনি করতে পারবেন না/করবেন না সে ব্যাপারে শুরুতেই বিনয়ের সাথে ’না’ বলুন। সব কাজের কাজী হতে যাবেন না। বা¯তবানুগভাবে করতে পারেন-এমনভাবেই নিজের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন কোনো কাজ না করার জন্য হাজারটা অজুহাত দেয়া যেতে পারে। কিন্তুু কাজটি করার জন্যই একটি কারণই যথেষ্ট যে, কাজটি আমি করবো।
রুটিন করুন
রুটিন করুন কাজের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে। প্রতি মূহূর্তে হাজারটি কাজের মাঝে কোন কাজটি বিশেষ ভাবে করা দরকার তা ঠিক করতে পারাই জরুরি। লক্ষ্য করুন দিন-রাতের কোন সময়ে আপনি বেশি মনোযোগী ও সক্রিয়। রুটিনের কঠিন, অপছন্দনীয় এবং একঘেয়ে বিষয় গুলোকে সেভাবে সাজান। দিনের শুরুটা করুন পরিকল্পিতভাবে। তাহলে সারাদিনই বজায় রাখতে পারবেন সুন্দর কর্মছন্দ। রুটিনে একই ধরনের বিষয় পরপর না রেখে বিষয়ের বিচিত্রা রাখুন। এতে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হবে। আপনি কত ঘন্টা পড়লেন সেটা মূখ্য বিষয় নয়, বরাদ্দকৃত সময়ে আপনি কতটা পড়লে রুটিন পর্যালোচায় এটাই গুরুত্বপূর্ণ।
শরীর ভাল তো সব ভাল
সু-স্বাস্থ্যের মানদন্ড আসলে শরীরের মাংস নয়, পেশী নয়; বরং সত্যিকার সুস্বাস্থ হলো কর্মদক্ষতা। সুস্থতার জন্য প্রথম প্রয়োজন হলো ’আমি সুস্থ থাকবো’ এ দৃষ্টিভঙ্গি। জাঙ্কফুড, ফাস্টফুড, সফট ড্রিংকস্ খাওয়ার অভ্যাস বর্জ করুন। হজম করতে সময় লাগে বলে এ জাতীয় খাবার ক্লাšিত ও অবসাদ নিয়ে আসে, কমিয়ে দেয় মনোযোগের ক্ষমতা।
এ অভ্যাসগুলো রপ্ত করুন
নিঃশব্দে পড়ার অভ্যাস করুন। দ্রুত ও দীর্ঘক্ষন পড়তে পারবেন। গতানুগতিক নোট নয়, ক্লাস নোটের সাথে বোর্ড ও গাইট বই এবং নিজস্ব অভিমত মিলিয়ে পূর্ণাঙ্গ নোট তৈরি করুন। ক্লাসে সময় মতো আসুন। শিক্ষক থাকলে অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করুন। ক্লাসে আসার আগে গত ক্লাসের পড়া এবং সম্ভব্য নতুন পড়ায় চোখ বুলিয়ে নিন। সিনিয়রদের সাথে যোগাযোগ রাখুন। প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা লাভ করবেন। ক্লাসে সামনের সারিতে বসতে সচেষ্ট থাকুন। শিক্ষকদের প্রশ্নের উত্তর দিন। গ্রুপের কাজে সহপাঠীদের সাঙ্গে সমভাবে অংশ নিন। ব্যক্তিগত জীবনেও এ অভিজ্ঞতা কাজে আসবে।
এ অভ্যাসগুলো বর্জন করুন
পড়তে বসতে বলার কেউ না থাকায় পড়া ফেলে রাখা। নতুন ক্লাস শুরুর আনন্দে প্রথম কয়েক দিন হৈ-চৈ করে বেড়ানো। কোনো বিষয়কে সহজ মনে করে পরে পড়ার জন্য রেখে দেওয়া। শিক্ষকের সঙ্গে বিতর্কে জড়ানো, অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করে তাকে বিব্রত করা। লাইব্রেরির বইয়র পৃষ্টা ছেঁড়া। লেকচার মনে থাকবে /সহপাঠীর খাতা কপি করলেই চলবে মনে করা। অন্যের নোটকে হুবাহু কপি নকল করা। লাইব্রেরি /স্টাডি রুমে অন্যের অসুবিধা হয় এমন শব্দে পড়া। পরীক্ষা বা ক্লাসের সময় সূচির ভুল তথ্য দিয়ে সহপাঠীকে বিভ্রাšত করা।
দৈনন্দিন প্রতায়ন
যখন আমি পড়বো তখন প্রশাšত, সজাগ ও মনোযোগী থাকবো। প্রতিদিন আমার পড়া দ্রুত থেকে দ্রুততর হবে। যা পরবো তা সহজেই বুঝবো ও মনে রাখবো। যখন প্রয়োজন তখন তা সুন্দও ভাবে বলতে ও লিখতে পারবো। আমার স্মরন শক্তি বাড়ছে। আমি যা পড়বো ও শুনবো তার প্রয়োজনীয় সব অংশ অনায়াসে মনে রাখবো। সবসময় আমি কাজে ডুবে থাকবো। যে কাজ আজ করা যায় তা আজই করবো। যত কাজ করবো তত আমার কর্মদক্ষতা বাড়বে। বোকারা অন্যের সাহায্যের অপেক্ষায় থাকে। আমি বুদ্ধিমান। আমার যা আছে তা দিয়েই শুরু করবো। আমি গলাগল্প ও আড্ডা থেকে দূরে থাকবো। আমর সময় ব্যয় করবো আমার রুটিন অনুসারে। বিষণœতা দুর্বল চিত্তদের রোগ। আমি বিশ্বাসী। বিশ্বাসীরা সবসময় আনন্দলোকে বিচরণ করে। ঈর্ষা সৎ গুনকে নষ্ট করে। আমি ঈর্ষাকে বিনাশ করে সৎ গুণের বিকাশ ঘটাবো। আমি আমার মেধা, শ্রম, অর্থ ও সময়কে সেবায় রুপাšতর করবো। প্রাকৃতিক নিয়মেই এর বহুগুন প্রতিদান পাবো। আমার মনকে সবসময় বর্তমানে রাখবো। ফলে অতীতের গ্লানি ও ভবিষ্যতের আশংকা থেকে মুক্ত থাকবো।
Projuktite Kurigram Group of Bangladesh
এ.কে.এম মিজানুর রহমান মিজান
বি.এস.সি (অনার্স)
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়,বাংলাদেশ।
Facebook: http://www.facebook.com/mizanur.cse
FB Group: http://www.fb.com/ ProjuktiteKurigram
Email: mizanurrahman1153@gmail.com, mizanur_cse@yahoo.com
যোগাযোগ : +৮৮০১৭২৫৮২১৯৩১
যা করতে চান তার প্রতি শতভাগ ভালবাসা থাকলে সব বাধাই পার হওয়া যায়-অভ্র ডেভেলপার মেহেদী হাসান খান ।।
সফল শিক্ষার্থী পর্ব ০২ (পড়াশোনা)
শিক্ষায় সাফল্য শিক্ষার্থীকে নিয়ে যায় সফল জীবনের স্বর্ণদ্বারে। কিন্তু দিন-রাত বই নিয়ে পরে থাকলেই ক্লাসে প্রথম হওয়া বা ভাল রেজাল্ট করা যায় না। এর জন্য প্রয়োজন কিছু সহজ সরল অভ্যাসের। সফল শিক্ষার্থীর পড়াশোনা পর্বে ভালো অভ্যাস গড়ে তোলার কিছু কার্যকর টিপস্কেই তুলে ধরা হয়েছে। খারাপ অভ্যাসগুলো পরিহার করুন । ভাল অভ্যাসগুলো আয়ত্ত করুন। আপনার সাফল্যের রথ অগ্রসর হবে দুর্বার গতিতে।
মনোযোগের মূলে
সক্রিয় মনোযোগে সবসময় মানসিক শক্তিকে প্রয়োগ করতে হয়। তাই পড়ার মনোযোগ স্বতঃস্ফুর্তভাবে নয় ,আপনাকে দিতে হবে চেষ্টার মাধ্যমে। একটানা না পড়ে মাঝে মাঝে ৫/৬ মিনিটের ছোট বিরতি দিন। এতে মনোযোগ এবং আগ্রহ ধরে রাখতে পারবেন। পড়ার সময় প্রয়োজন ছাড়া কারো ডাকে সারা দেবেন না। সেল ফোন বন্ধ রাখুন। অনাহুত বন্ধু / টেলিফোনকে ’না’ বলুন। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পড়তে বসুন। চেষ্টা করুন পড়ার স্থান যেন একই থাকে। সৃষ্টি হবে সহজ মনোযোগ ছন্দ। আগ্রহ মনোযোগের চালিকা শক্তি। তাই কেন আপনি পড়ছেন মডিটিশনে সে উদ্দেশ্যকে প্রতিদিন অবোলকন করুন ।
মনে রাখতে হলে
মনে রাখার জন্যে প্রথমবার পড়ার ২/১ দিনের মধ্যেই পড়াকে রিভাইজ করুন। সযোগ পেলেই চোখ বুলিয়ে নিন। নতুন শেখা বিষয়কে জানা বিষয়ের সঙ্গে জুড়ে দিন। মনে রাখা আপনার জন্য সহজ হবে। ক্লাস শেষে পরবর্তী বিরতিতে দ্রুত একবার ক্লাস নোটে চোখ বুলিয়ে নিন। কোনো জটিল বা বড় বিষয়কে ছবি, চার্ট বা ডায়াগ্রামে সাজিয়ে নিন। মুখস্থ কম করুন । বুঝে পড়ার চেষ্টা করুন। মূলভাব বুঝে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো মনে রাখুন। মন যত প্রশাšত ও সুস্থির হবে, তথ্য ধারণ এবং মনে রাখা তত সহজ হবে। মেডিটেশনই পারে মনকে প্রশাšত ও সুস্থির করতে।
ঝেড়ে ফেলুন দীর্ঘসূত্রিতা
যখন যে কাজটি করা দরকার তখনই তা শুরু করুন । প্রস্তুতি নিতে গিয়ে অহেতুক সময় নষ্ট করে ফেলবেন না। বড় কাজকে ভেঙ্গে ছোট ছোট খন্ড কাজে ভাগ করে ফেলুন। আপনি দীর্ঘ সূত্রিতাকে এড়াতে পারবেন। সবাইকে আশ্বাস দেবেন না। যা আপনি করতে পারবেন না/করবেন না সে ব্যাপারে শুরুতেই বিনয়ের সাথে ’না’ বলুন। সব কাজের কাজী হতে যাবেন না। বা¯তবানুগভাবে করতে পারেন-এমনভাবেই নিজের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন কোনো কাজ না করার জন্য হাজারটা অজুহাত দেয়া যেতে পারে। কিন্তুু কাজটি করার জন্যই একটি কারণই যথেষ্ট যে, কাজটি আমি করবো।
রুটিন করুন
রুটিন করুন কাজের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে। প্রতি মূহূর্তে হাজারটি কাজের মাঝে কোন কাজটি বিশেষ ভাবে করা দরকার তা ঠিক করতে পারাই জরুরি। লক্ষ্য করুন দিন-রাতের কোন সময়ে আপনি বেশি মনোযোগী ও সক্রিয়। রুটিনের কঠিন, অপছন্দনীয় এবং একঘেয়ে বিষয় গুলোকে সেভাবে সাজান। দিনের শুরুটা করুন পরিকল্পিতভাবে। তাহলে সারাদিনই বজায় রাখতে পারবেন সুন্দর কর্মছন্দ। রুটিনে একই ধরনের বিষয় পরপর না রেখে বিষয়ের বিচিত্রা রাখুন। এতে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হবে। আপনি কত ঘন্টা পড়লেন সেটা মূখ্য বিষয় নয়, বরাদ্দকৃত সময়ে আপনি কতটা পড়লে রুটিন পর্যালোচায় এটাই গুরুত্বপূর্ণ।
শরীর ভাল তো সব ভাল
সু-স্বাস্থ্যের মানদন্ড আসলে শরীরের মাংস নয়, পেশী নয়; বরং সত্যিকার সুস্বাস্থ হলো কর্মদক্ষতা। সুস্থতার জন্য প্রথম প্রয়োজন হলো ’আমি সুস্থ থাকবো’ এ দৃষ্টিভঙ্গি। জাঙ্কফুড, ফাস্টফুড, সফট ড্রিংকস্ খাওয়ার অভ্যাস বর্জ করুন। হজম করতে সময় লাগে বলে এ জাতীয় খাবার ক্লাšিত ও অবসাদ নিয়ে আসে, কমিয়ে দেয় মনোযোগের ক্ষমতা।
এ অভ্যাসগুলো রপ্ত করুন
নিঃশব্দে পড়ার অভ্যাস করুন। দ্রুত ও দীর্ঘক্ষন পড়তে পারবেন। গতানুগতিক নোট নয়, ক্লাস নোটের সাথে বোর্ড ও গাইট বই এবং নিজস্ব অভিমত মিলিয়ে পূর্ণাঙ্গ নোট তৈরি করুন। ক্লাসে সময় মতো আসুন। শিক্ষক থাকলে অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করুন। ক্লাসে আসার আগে গত ক্লাসের পড়া এবং সম্ভব্য নতুন পড়ায় চোখ বুলিয়ে নিন। সিনিয়রদের সাথে যোগাযোগ রাখুন। প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা লাভ করবেন। ক্লাসে সামনের সারিতে বসতে সচেষ্ট থাকুন। শিক্ষকদের প্রশ্নের উত্তর দিন। গ্রুপের কাজে সহপাঠীদের সাঙ্গে সমভাবে অংশ নিন। ব্যক্তিগত জীবনেও এ অভিজ্ঞতা কাজে আসবে।
এ অভ্যাসগুলো বর্জন করুন
পড়তে বসতে বলার কেউ না থাকায় পড়া ফেলে রাখা। নতুন ক্লাস শুরুর আনন্দে প্রথম কয়েক দিন হৈ-চৈ করে বেড়ানো। কোনো বিষয়কে সহজ মনে করে পরে পড়ার জন্য রেখে দেওয়া। শিক্ষকের সঙ্গে বিতর্কে জড়ানো, অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করে তাকে বিব্রত করা। লাইব্রেরির বইয়র পৃষ্টা ছেঁড়া। লেকচার মনে থাকবে /সহপাঠীর খাতা কপি করলেই চলবে মনে করা। অন্যের নোটকে হুবাহু কপি নকল করা। লাইব্রেরি /স্টাডি রুমে অন্যের অসুবিধা হয় এমন শব্দে পড়া। পরীক্ষা বা ক্লাসের সময় সূচির ভুল তথ্য দিয়ে সহপাঠীকে বিভ্রাšত করা।
দৈনন্দিন প্রতায়ন
যখন আমি পড়বো তখন প্রশাšত, সজাগ ও মনোযোগী থাকবো। প্রতিদিন আমার পড়া দ্রুত থেকে দ্রুততর হবে। যা পরবো তা সহজেই বুঝবো ও মনে রাখবো। যখন প্রয়োজন তখন তা সুন্দও ভাবে বলতে ও লিখতে পারবো। আমার স্মরন শক্তি বাড়ছে। আমি যা পড়বো ও শুনবো তার প্রয়োজনীয় সব অংশ অনায়াসে মনে রাখবো। সবসময় আমি কাজে ডুবে থাকবো। যে কাজ আজ করা যায় তা আজই করবো। যত কাজ করবো তত আমার কর্মদক্ষতা বাড়বে। বোকারা অন্যের সাহায্যের অপেক্ষায় থাকে। আমি বুদ্ধিমান। আমার যা আছে তা দিয়েই শুরু করবো। আমি গলাগল্প ও আড্ডা থেকে দূরে থাকবো। আমর সময় ব্যয় করবো আমার রুটিন অনুসারে। বিষণœতা দুর্বল চিত্তদের রোগ। আমি বিশ্বাসী। বিশ্বাসীরা সবসময় আনন্দলোকে বিচরণ করে। ঈর্ষা সৎ গুনকে নষ্ট করে। আমি ঈর্ষাকে বিনাশ করে সৎ গুণের বিকাশ ঘটাবো। আমি আমার মেধা, শ্রম, অর্থ ও সময়কে সেবায় রুপাšতর করবো। প্রাকৃতিক নিয়মেই এর বহুগুন প্রতিদান পাবো। আমার মনকে সবসময় বর্তমানে রাখবো। ফলে অতীতের গ্লানি ও ভবিষ্যতের আশংকা থেকে মুক্ত থাকবো।
Projuktite Kurigram Group of Bangladesh
এ.কে.এম মিজানুর রহমান মিজান
বি.এস.সি (অনার্স)
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়,বাংলাদেশ।
Facebook: http://www.facebook.com/mizanur.cse
FB Group: http://www.fb.com/ ProjuktiteKurigram
Email: mizanurrahman1153@gmail.com, mizanur_cse@yahoo.com
যোগাযোগ : +৮৮০১৭২৫৮২১৯৩১
যা করতে চান তার প্রতি শতভাগ ভালবাসা থাকলে সব বাধাই পার হওয়া যায়-অভ্র ডেভেলপার মেহেদী হাসান খান ।।

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন